Thursday, August 30, 2018

কিংবদন্তি শিল্পী আব্দুল জব্বারের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

আরো পড়ুন: প্রশংসায় ভাসছে ‘দ্য অরিজিনাল আর্টিস্ট’


স্বামীর জন্য নিজের বিপদ ডেকে আনলেন ঐশ্বরিয়া!

এরপর ‘সর্বজিত’, ‘ফান্নে খান’-ও বক্স অফিসে ভালো ব্যবসা করতে পারেনি। ‘ফান্নে খান’ মুক্তির পর বি টাউনের একাংশ মন্তব্য করতে শুরু করে, ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনের অভিনয়ের ধার আগের তুলনায় অনেকটা কমে গিয়েছে। বেশ কয়েকজন পরিচালকও ঐশ্বরিয়ার অভিনয় দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। কিন্তু রাই-এর সিনেমা কেন পর পর ফ্লপ করছেন, এর পিছনে আসল কারণ কী?
ফিল্মবিট-এর খবর অনুযায়ী, অভিষেক বচ্চনের পাশে থাকার জন্য, স্বামীর কেরিয়ার গ্রাফকে উপরে তোলার জন্য ঐশ্বরিয়া নাকি নানা ধরনের ঝুঁকি নিতে শুরু করেছেন। নিচ্ছেন ভুল সিদ্ধান্তও। যে সঞ্জয় লীলা বনশালির ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ দিয়ে বলিউডে পাকাপোক্ত জায়গা করে নেন ঐশ্বরিয়া, অভিষেকের জন্য নাকি সেই বনশালির সিনেমাতেও না করে দিয়েছেন রাই।

আরো পড়ুন: কার সঙ্গে চিরন্তন ভালবাসার বন্ধনে জড়িয়ে ঐশ্বরিয়া?

শোনা যাচ্ছে, ‘গুলাব জামুন’-এ অভিনয় করতে হলে, ঐশ্বরিয়াকে বনশালির প্রজেক্টে না করতে হত। ‘গুলাব জামুন’-এর সঙ্গে বনশালির সিনেমার শুটিং ডেট মিলে যাচ্ছিল। আর সেই কারণেই স্বামীর সঙ্গে অভিনয় করতেই সঞ্জয় লীলা বনশালিকে ‘না’ করে দেন রাই। প্রসঙ্গত, ‘রাবণ’-এর পর দীর্ঘ ৮ বছর পর অভিষেক বচ্চনের সঙ্গে আবার স্ক্রিন শেয়ার করছেন ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন। আর সেই কারণেই সঞ্জয় লীলা বনশালির মত পরিচালককে সপাটে না করে দেন ঐশ্বরিয়া। যদিও বিষয়টি নিয়ে সংবাদমাধ্যমের সামনে কোনোরকমভাবেই মুখ খোলেননি রাই সুন্দরী।

নতুনদের সঙ্গে অভিনয়ে ভয় পান বিগ বি!

সম্প্রতি ‘কৌন বানেগা ক্রোড়পতি’র প্রেস কনফারেন্সে হাজির ছিলেন বিগ বি। সেখানেই উঠে আসে নতুনদের অভিনয়ের প্রসঙ্গ। মিস্টার বচ্চনের বক্তব্য, “আলিয়া, দীপিকা আর আনুশকা এতটাই বড়মাপের অভিনেত্রী যে ওদের সঙ্গে কাজ করতেই আমার ভয় হয়। একেবারে খেয়ে ফেলবে আমাকে ওরা। বছরের পর বছর ধরে আমরা আমাদের অভিনয় সত্ত্বাকে জাগিয়ে তুলেছি আমরা। আর এই বাচ্চা বাচ্চা মেয়েগুলো যেন ইন্ডাস্ট্রিতে পা রাখার দিন থেকেই গোল সেট করে রেখেছে। ভীষণই পরিণত ওরা। সঙ্গে আত্মবিশ্বাসীও।”

আরো পড়ুন: বলিউডে পা রাখছেন শ্রীদেবীর ছোট মেয়ে খুশি!


রোগ নিরাময়ে মুলার ভূমিকা, দারুন সব উপকারিতা

রঙিন ডেস্ক: রোগ নিরাময়ে মুলার ভূমিকা, দারুন সব উপকারিতা- মুলার ঝাঁঝ ওয়ালা গন্ধের কারণে অনেকে নাক কুঁচকে ফেলেন। তাই আর খাওয়া হয়ে ওঠে না। অথচ এই সবজিটি হতে পারে আপনার অসংখ্য রোগ থেকে মুক্তির উপায়। সহজলভ্য এবং পর্যাপ্ততা থাকায় আপনিও অনায়াসে খেতে পারেন অসাধারণ উপকারী এই সবজি। প্রতি ১০০ গ্রাম মুলাতে প্রোটিন আছে ০.৭ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৩.৪ গ্রাম, ভিটামিন ‘এ’ ০.০ আইইউ, ফ্যাট ০.১ গ্রাম, আঁশ ০.৮ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ৫০ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ২২ মিলিগ্রাম, লৌহ ০.৪ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ১৩৮ মিলিগ্রাম, ভিটামিন ‘সি’ ১৫ মিলিগ্রাম। বাজারে পাওয়া সাদা ও লাল দুই ধরনের মুলাতে আছে সমান পুষ্টিগুণ। মজার বিষয় হল, মুলার চেয়ে এর পাতার গুণ অনেক বেশি। কচি মুলার পাতা শাক হিসেবে খাওয়া যায় এবং খুবই মজাদার। পাতাতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, সি পাওয়া যায়। খাবার উপযোগী ১০০ গ্রাম মুলাপাতায় আছে আমিষ ১.৭ গ্রাম, শ্বেতসার ২.৫ গ্রাম, চর্বি ১.০০ গ্রাম, খনিজ লবণ ০.৫৭ গ্রাম, ভিটামিন সি ১৪৮ মিলিগ্রাম, ভিটামিন এ বা ক্যারোটিন ৯ হাজার ৭০০ মাইক্রোম ভিটামিন বি-১০.০০৪ মিলিগ্রাম, বি-২০.১০ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ৩০ মিলিগ্রাম, লৌহ ৩.৬ মিলিগ্রাম, খাদ্যশক্তি ৪০ মিলিগ্রাম, পটাসিয়াম ১২০ মিলিগ্রাম।

জেনে নিন ঘরোয়া কিছু টিপস ! অস্বস্তিকর হেঁচকি? দৌড়ে পালাবে !

রঙিন ডেস্ক: অস্বস্তিকর হেঁচকি? দৌড়ে পালাবে ! জেনে নিন ঘরোয়া কিছু টিপস ! হেঁচকি এমন একটি অস্বস্তিকর সময় যখন আমাদের আর কিছুই ভালো লাগে না। এই হেঁচকি কমাতে আমরা যে কত কিছুই করে থাকি। অতিরিক্ত পানি বা খাবার খেলেই এই হেঁচকি উঠতে শুরু করে। আর তখন বাড়ে অস্বস্তি বেড়ে যায়। ব্যথা করতে থাকে ঘাড় এবং মাধা। যতক্ষণ না কমছে এই হেঁচকি ততক্ষণ রয়ে যায় অস্বস্তি। আর তাই আজ আমরা জেনে নেই এই হেঁচকি থেকে বাঁচার ৯টি ঘরোয়া টোটকা। হেঁচকি কমাতে খেতে পারেন লেবু। দেখবেন খুব সহজেই কমে গেছে হেঁচকি। অনেক সময়ে এসিডিটি থেকে হেঁচকি হয়। তখন প্রচুর পরিমাণে পানি খান। আর এর সাথে নিতে পারেন এসিডিটির ওষুধ। এই হেঁচকির সময়ে যদি আপনাকে কেউ ভয় দেখান আর তাতে আপনি ভয় পেলে দেখবেন হঠাৎই কমে গিয়েছে হেঁচকি। এই হেঁচকি কমাতে পানি দিয়ে গার্গেল করুন। দেখবেন খুব সহজেই কমে গেছে আপনার হেঁচকি। একটু দূরত্ব রেখে পানি পান করতে থাকুন। একসময় দেখবেন কমে গিয়েছে আপনার এই অস্বস্তি। লবণের রয়েছে নিজস্ব এক গন্ধ। আর এই গন্ধ আপনাকে পরিত্রাণ দিতে পারে এই অস্বস্তিকর অবস্থা থেকে। আর তাই শুঁকুন লবণের গন্ধ। এটি আসলে আদি একটি উপায়। আর এই উপায়ে মিলবে স্বস্তি। হাতে আকুপ্রেশারের মাধ্যমেও কমে যায় হেঁচকি। নাক ধরে নিঃশ্বাস বন্ধ করে রাখুন। এই পদ্ধতি দিবে আপনাকে আরাম। যতক্ষণ না কমে হেঁচকি নিতে থাকুন এই পদ্ধতি। এটি আরেকটি ঘরোয়া পদ্ধতি। বের করে রাখুন আপনার জিভ, দেখবেন কিছুক্ষণের মধ্যেই মিলেছে আরাম। কিছুক্ষণের মধ্যে কমে যাবে আপনার অস্বস্তিকর সময়।